খেয়াল করলাম, মোরে সাহেব কীসব জানি বলতেছে, তখন ভাবলাম, “এ আবার কী?”। পরে খোঁজ নিয়ে বুঝলাম উনি হংকং নিয়ে কী যেন একটা উল্টাপাল্টা কথা বলেছে। ভাবলাম, “এই লোকটা আবার এসব কী শুরু করল?”

তখন আমি করলাম কি, ওর ওই কথার উপর একটু ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করলাম। গুগলে গিয়ে সার্চ দিলাম, “মোরে হংকং নিয়ে কী বলেছে”। দেখি, চারিদিকে একগাদা নিউজ! সব জায়গায় লেখা, মোরে একটা ছবি শেয়ার করেছে, আর তাতে নাকি হংকংয়ের বিক্ষোভকারীদের সাপোর্টিং কথাবার্তা আছে।

ব্যাপারটা সিরিয়াস!

莫雷言论说了什么?这些话你绝对想不到!

আমি তো পুরাই অবাক! ভাবলাম, “এতো দেখি সিরিয়াস ব্যাপার!”। মানুষজন দেখি পুরাই ক্ষেপে গেছে। অনেকে দেখলাম বলছে, এর জন্য নাকি এনবিএ-এরও ক্ষতি হয়েছে।

  • চীনের কনস্যুলেট নাকি প্রতিবাদ জানিয়েছে।
  • অনেকে দেখলাম বলছে, রকেটসের মালিক নাকি বলেছে, মোরে যা বলেছে সেটা ওর ব্যক্তিগত মতামত, দলের না।
  • আবার এটাও দেখলাম, চায়নার বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন, টিভি চ্যানেল, আরও কত কোম্পানি সব নাকি একসাথে প্রতিবাদ করছে!

莫雷言论说了什么?这些话你绝对想不到!

আমি ভাবলাম, “এই লোক একটা কী ঝামেলা বাধালো!”। পরে দেখলাম, মোরে নাকি ওর পোস্টটা ডিলিট করে দিয়েছে, কিন্তু তাও লোকজন শান্ত হয়নি। সবাই দেখি বলছে, ক্ষমা চাইতে হবে।

আমার নিজের মতামত

আমার মনে হয়, মোরে যা করেছে সেটা একদম ঠিক হয়নি। একটা ভুলভাল কথা বলে এত বড় ঝামেলা তৈরি করার কোনো মানে হয় না।

শেষমেশ, আমি দেখলাম ঘটনাটা অনেকদূর গড়িয়েছে। মোরে হয়তো নিজেও ভাবেনি যে ওর একটা কথায় এতকিছু হয়ে যাবে।